শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১
রূপালী ডেস্ক।।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক ছাত্র অধিকার সংগঠনের (২০২১-২২) ইংরেজি বর্ষের কেন্দ্রীয় কমিটি সোমবার (০২ আগস্ট) রাত ৮ টায় অনলাইন লাইভ অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হয়েছে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক আহ্বায়ক আরমান হোসাইন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সমাজে সুপরিচিত হোমিওপ্যাথিক লেখক ও গবেষক ডা. মোহা. আশরাফুল হক এ কমিটি ঘোষনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক গবেষণা পরিষদের সভাপতি ডাক্তার অপূর্ব কুমার দাস, এমপিএইচ পাবলিক হেলথ, প্রজনন ও শিশু স্বাস্থ্য আল্ট্রাসাউন্ড, হোমিওপ্যাথি ডঃ মোঃ ফেরদৌস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা জেলা প্রশাসন গাজীপুর ডাক্তার খোন্দকার শাহিদুল হক, বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার, সম্পাদক হোমিও ডাইজেস্ট ডাক্তার শাহীন মাহমুদ, স্বনামধন্য ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাক্তার জি এম আরিফুল ইসলাম, প্রভাষক চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ডক্টর বিপুল চৌধুরী, বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাক্তার শঙ্কর চন্দ্র দত্ত গুপ্ত, ডাক্তার কামরুল ইসলাম। সঞ্চালনায় ছিলেন নেত্রকোনা জেলার সদস্য সচিব তাহমিনা আক্তার জয়া।
কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন-আরমান হোসাইন, সিনিয়র সহ- সভাপতি-ডাঃ শ্যামল কিশোর বর্মন, সহ- সভাপতি-ডাঃ আসাদুজ্জাম মন্ডল আসাদ, সাধারন সম্পাদক- মোঃ মাসুম, সিনিয়র যুগ্ম সাধারন সম্পাদক- তাহমিনা আক্তার জয়া, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক-মোঃ জুবাইল হোসাইন ও আব্দুল করিম পিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক- তৌহিদুল ইসলাম নয়ন, সিনিয়র সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক- আজিজুল ইসলাম আদি, সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক-মোঃ আবু ইসহাক সুজন, মিজবাউজ্জামান সাকিব, মু়. মুজাহিদুল ইসলাম খান, মোঃ আবুল হাসান, মোঃ আব্দু্দুল্লাহ আল ফারুক, মোঃ আনসার আলী, সলিল রায়, মামুন অর রশিদ, মোঃ রফিক মিয়া, আয়শা আক্তার, ডাঃ অপূর্ব কুমার, মোঃ শফিউর রহমান, আবদুল আজিজ, মোঃ নুরুল ইসলাম, মোঃ সোহেল রানা, মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ও রফিকুল ইসলাম রফিক, দপ্তর সম্পাদক- কাজী আরমান হোসাইন, সহ- দপ্তর সম্পাদক- মোঃ আলাউদ্দিন সাঈদী রিফাত ও শামছুন নাহার পুষ্প, কোষাধক্ষ্য- মোহাম্মদ আলী সাদি, সহ- কোষাধক্ষ্য মোঃ আইয়ুব আলী ও বদরুজ্জামান, প্রচার সম্পাদক- আহাদ বিশ্বাস মাসূদ, সহ- প্রচার সম্পাদক- মোঃ শাকিল খান ও ডাঃ মোঃ কাওছার হামিদ কানন, প্রকাশনা সম্পাদক- সাদিকুর রহমান, সহ- প্রকাশনা সম্পাদক- মোঃ এম এ তাশরিফ, তথ্য-প্রযুক্তি সম্পাদক- মোঃ মোমিন, সহ- তথ্য-প্রযুক্তি সম্পাদক- মোঃ ইমদাদুল ইসলাম, প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মোঃ আম্মার আব্দুল্লাহ, সহ- প্রশিক্ষণ সম্পাদক-মোঃ রাশিদুল ইসলাম, শিক্ষা সম্পাদক- মোঃ নুর আলম, সহ- শিক্ষা সম্পাদক-শাহীন সুলতানা হক, চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ সম্পাদক- ডা. মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ- চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ সম্পাদক-জোহোরা আক্তার ঝর্ণা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন সম্পাদক- আবদুল হালীম সাজু, সহ- পরিকল্পনা ও উন্নয়ন সম্পাদক- মোঃ হুজাইফা, গবেষনা সম্পাদক- আবদুল আলিম, সহ- গবেষনা সম্পাদক- মোঃ হাবিবুর রহমান পাটোয়ারী, সাহিত্য-সংস্কৃতি সম্পাদক-সিরাজ উল্লাহ, সহ- সাহিত্য-সংস্কৃতি সম্পাদক-ডাঃ আফরোজা আক্তার- ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবদুর রহমান, সহ- ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক- শ্রী মিথুন কুমার ঝাঁ, মহিলা সম্পাদিকা- জান্নাতুল ফেরদৌস মিলি, সহ- মহিলা সম্পাদিকা- সালমা আক্তার ও আজমিন আক্তার কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য- প্রিয়তোষ দেবনাথ, মোঃ সোলাইমান , মারুফা আক্তার ও ঝুমা আক্তার।
সংগঠনটির লক্ষ উদ্দেশ্য হচ্ছে, একটি উন্নত ও আধুনিক হোমিওপ্যাথি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরস্পর ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি করে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সকলের সহযোগীতায় আগামীর প্রজন্মকে হোমিওপ্যাথি সুশিক্ষায় শিক্ষিত করা, হোমিওপ্যাথি- অনৈতিক কার্যক্রম হতে ছাত্র, চিকিৎসক কে বিরত রাখার চেষ্টা করা। আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত চিকিৎসা সম্পর্কে জনসাধারণকে অবহিত করা। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক ছাত্র অধিকার সংগঠন একটি অরাজনৈতিক, ছাত্রদের অধিকার ও হোমিওপ্যাথিক পেশাজীবী উন্নয়নমূলক সংগঠন, সংগঠনের সকল নেতৃবৃন্দকে আদর্শ হ্যানিম্যান এর হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার হিসেবে তৈরি করা, বর্তমান বাংলাদেশের প্রচলিত হোমিওপ্যাথিক সমস্যাগুলো সমাধানের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে উন্নয়নমূলক কাজ করা, সামাজিকভাবে হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্রীয় ভাবে হোমিওপ্যাথিকে প্রতিষ্ঠিত করা।
সংগঠনটির ১১ দফা দাবি-
১) ডিএইচএমএস ডাক্তারদের মান নির্ধারণ করা।
২) বিএইচএমএস কনডেন্স কোর্স চালু করা ও উচ্চ শিক্ষার পথ প্রশস্ত করা।
৩) ডিএইচএমএস ডাক্তারদের সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করা ও বিএইচএমএস ডাক্তারদের চাকরির সুযোগ বর্ধিত করা।
৪) হোমিওপ্যাথির জন্য কল্যাণকর হোমিওপ্যাথিক আইন প্রতিষ্ঠা করা।
৫) বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা।
৬) দেশের প্রত্যেকটা সরকারি হাসপাতালে হোমিওপ্যাথির আলাদা ইউনিট তৈরি করা।
৭) সরকারিভাবে হোমিওপ্যাথিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা।
৮) হোমিওপ্যাথিক ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রত্যেকটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হোমিওপ্যাথিক বিএইচএমএস কোর্স ও মেডিকেল ইউনিট চালু করা।
৯) হোমিওপ্যাথিক কলেজ গুলোর গুণগতমান কাঠামো পরিবর্তন করা।
১০) সরকারিভাবে হোমিওপ্যাথিক গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করা।
১১) স্বাস্থ্য খাতের ৪৫% বাজেট হোমিওপ্যাথিক জন্য বরাদ্দ করা।